source
তিনিই হচ্ছেন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন। বাংলাদেশের পরিচিত মুখ বাংলাদেশের কম বেশি মানুষে তাকে চিনেন। তাকে বাংলাদেশের মানুষ ফাটাকেষ্ট হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। আমি তার একটা আবেদন নিয়ে সামান্য কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই। তিনি কিছুদিন আগে হাইকোর্টে রিট করেছিলেন যে MBBS ডাক্তার ছাড়া অন্য ছোট ডাক্তার রা এন্টিবায়োটিক ঔষুধ লিখতে পারবেনা এবং ফার্মেসি থেকে বিক্রি করা যাবেনা। তার এই কাজকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সকল MBBS সহ বড বড ডাক্তার রা। আমি ও তাকে ধন্যবাদ জানাই তার এই কাজের জন্য। এখন কথা হচ্ছে ছোট ডাক্তার রা যদি এন্টিবায়োটিক লিখতে না পারে তাহলে বড ডাক্তার রা যে এন্টিবায়োটিক নিয়ে মানুষের জীবনের মূল্য না দিয়ে ঔষুধ লিখতেছেন সেটার কি হবে।
source
source
একজন MBBS ডাক্তার আমার পরিচিত আমি নামটা গোপন রাখলাম। তিনি হচ্ছেন একজন শিশুদের ডাক্তার তার রয়েছে MBBS এর যোগ্যতা। তিনি শুধু মাত্র শিশুদের এই চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন। তবে আমার কাছে একটাই দুক্ষ এই ডাক্তারের কাছে যতই রোগী আসেন কোন রোগীকে তিনি এন্টিবায়োটিক ওষুধ না দিয়ে রাখেননা। সামান্য রোগেও তিনি এন্টিবায়োটিক ব্যাবহার করেন। তাহলে আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই যে ছোট বাচ্চা গুলোকে এন্টিবায়োটিক দেয়া হচ্ছে এই অল্প বয়স থেকে তাহলে বড হয়ে তাদের কি হবে। এখন থেকে যেহেতু এন্টিবায়োটিক ব্যাবহার করা হচ্ছে বড হয়ে ত সেই এন্টিবায়োটিক এ আর কাজ করবেনা। তাহলেএই ডাক্তারদের কে আটকাবে?
source
পাশের দেশ ভারতের একদল চিকিৎসক গবেষণার মাধ্যমে জেনেছেন যে বাংলাদেশের মানুষের উপর যেভাবে এন্টিবায়োটিক ওষুধ ব্যবহার হচ্ছে একসময় এসে এই এন্টিবায়োটিক ওষুধ আর কাজ করবেনা। যেহেতু এন্টিবায়োটিক এর উপর আর কোন ওষুধই নেই সেহেতু বাংলাদেশের মানুষ এক সময় চিকিৎসার অভাবে মারা যাবেন। এএন্টিবায়োটিক তাদের আর কোন কাজে দিবেনা। তাই আমাদের উচিত এন্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় দেখে শুনে খাওয়া।বাংলাদেশের ডাক্তার মানেই বাওতাবাজি।
যত পারেন এন্টিবায়োটিক থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করেন।
@sorayakhatun
· 2019-05-16 23:17
· busy
#mbbs
#busy
#doctor
#esteem
Payout: 0.000 HBD
Votes: 8
More interactions (upvote, reblog, reply) coming soon.